অনলাইন থেকে ইনকামের সহজ উপায়

 অনলাইন থেকে আসলে কি সহজ উপায়ে  ইনকাম করা যায়? আজকাল ফেসবুজে এমন অসংখ্য বিজ্ঞাপন দেখি। প্রতিদিন ইনকাম করুন ৩০০,৪০০, ৫০০,১০০০ হাজার ইত্যাদি। আর এই গুলো বেশির ভাগই হয়ে থাকে ইনভেস্টমেন্ট সাইট। যা বেশির ভাগই স্ক্যাম করে। সত্যি কথা বলতে অনলাইনে সহজ উপায়ে ইনকাম করা যায় না। অনলাইনে ইনকাম করতে গেলে স্কীল অর্জন করতে হয়। এখন আসা যাক আপনি কোন স্কিলটি অর্জন করবেন আর কোন স্কিলটি আপনার জন্য পারফাক্টে। এখন আসা যাক আপনি কোন কাজটি আপনার জন্য এবং আপনি কোন কাজটি করতে পারবেন। ধরুন আপনি গ্রাফিক্স ডিজাইন নিয়ে স্কিল অর্জ ন করতে চাচ্ছেন। আপনি ইউটিউবে গিয়ে সার্চ  দিনে যে ওয়েব  ডিজাইন কীভাবে শিখতে হয়, তারপর আপনি কিছ টিউটোরিয়াল দেখেন। যদি মনে হয় আপনি সেই কাজটি শিখতে পারবেন কিনা। যদি মনে হয় পারবেন, তাহলে আপনি কোন ভাল প্রতিষ্ঠানে না যেয়ে ইউটিউবের ভিডিও গুলো দেখেন এবং পরে গাইড লাইন জন্য ভাল একটি প্রতিষ্ঠানে প্রিমিয়াম অ্যাডমিশন নেন। আর যদি মনে হয় আপনার জন্য কঠিন হয়ে যাচ্ছে তাহলে আপনি অন্য একটি স্কিল অর্জ ন করতে চেষ্ঠা করেন। আপনি শিখতে পারেন গুগল অ্যাডস, ফেসবুক অ্যাডস, গুগল অ্যানালাইট্রিক্স, অ্যাফিলিয়েট মার্কে র্টি , ইউটিউবার, সোশ্যাল মিডিয়া মার্কে র্টি , অ্যামাজনে মার্কের্টং করতে পারেন। আপনি চাইলে কন্টেট ক্রিয়েটর হতে পারেন। আগামীর ভবিষ্যৎ কন্টেট ক্রিয়েটরের হতে যাচ্ছে। আপনি যদি চান একটি প্যাসিভ ইনকাম করত চান, আপনি গুগল অ্যাডসেন্ট এর জন্য কাজ করতে পারেন। তার জন্য শুরুতেই আপনাকে ডোমেইন এবং হোস্টিং কিনতে হবে। তবে মনে রাখবেন ডোমেইন হোস্টিং গুলো নেইমচিপ, হোস্টিংগার ছাড়াও আর বিদেশি কিছু সাইট আছে সেখান থেকে নিলে ভাল হবে। তারপর আপনি একটি ডোমেন এবং হোস্টিং নিয়ে নিশ সিলেক্ট করে পোস্ট দেওয়া  ‍শুরু করে দেন। ৩০টি মানসম্মত পোস্ট লেখেন ইনডেক্স করেন। ব্যাকলিংক করেন। তার পর গুগল অ্যাডসেন্স এর জন্য অ্যাপ্লাই করেন। আর এই ভাবেই আপনি প্যাসিভ ইনকাম করতে পারবেন। আপনি যদি চান এই ভাবে প্যাসিভ ইনকাম করতে পারেন। অনলাইনে ইনকাম করার হাজার ও উপায় আছে। সেখান থেকে অনেকেই চাই শর্টাকাটে ইনকাম করতে চাই। আর সেই জন্য অনেকেই ইনভেস্টমেন্ট করে। স্ক্যামের শিকার হয়। পরে বলে অনলাইনে ইনকাম করা যায় না। একটা কথাই বলব স্কিল অর্জন করেন ইনকাম করতে পারবেন। আপনার মনোভল টি এমন হতে হবে যে, আমি স্কিল অর্জন করতে চাই। টাকা আপনার পেছনে ছুটবে। এখন আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে যে আপনি স্কিল অর্জন করতে চান কিনা। আর একটি কথা, আমরা সরকারি চাকরির জন্য কত বছর সময় দেই, আর তারপর অনেকেই চাকরি পায় আবার অনেকেই পাইনা। আর আমরা অনলাইনে ২ বছর সময় দিতে পারিনা। সেটা কি ঠিক বলেন। সবাইকে ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন